লেখালেখি করতে বরাবরই ভাল লাগে। আর লেখাটা যদি হয় আমাদের সবার প্রিয় আস্থার বিষয়ে, তাহলে আর লোভটা কিভাবে সামলে রাখবো??? আর বিষয়টা ও চমকপ্রদ! “আস্থা ফ্যামিলি ডে”!! এক কথায় আস্থার পরিবারের সবার সম্মিলন। নতুন বছরের প্রথম দিনের আকর্ষণ ছিল এটি। “আস্থা” গ্লোবাল লিমিটেডের সাথে যুক্ত সবার জন্য ছিল এই আত্মিক মিলনমেলা। সবার অংশগ্রহণ ও নেহায়েত কম ছিল না। সর্বোপরি সকল শেয়ারহোল্ডার এবং তাদের কাছের মানুষের পদচারণায় আস্থার আঙিনা বছরের প্রথম দিনে মুখরিত ছিল। মূলত
“আস্থা”সবার মনের দোরগোড়ায় অত্যন্ত আস্থাভাজন হিসেবে পরিগণিত। তাই তো আগমনকারী সব পরিবার তাদের ঘরের ছোট্ট সোনামণিদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছিল। মূলত এখানেই “আস্থা ফ্যামিলি ডে” সার্বজনীনভাবে সার্থক হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। আর হবে নাই বা কেন?? কি ছিল না সেখানে। সরোয়ার ভাই এবং বাদশা ভাইয়ের ছোট সোনামণির মিষ্টি হাসি, আনসারী ভাইয়ের বাচ্চাদের দুষ্টু হাঁটাচলা, নুরুল আমিন ভাইয়ের কন্যার চটপটে কথা বলা আর সাইফুল ভাইয়ের সুপুত্রের মুখরোচক কাব্য- এসব কিছুই ছিল আমাদের সকলের জন্য আনন্দের খোরাক। সাথে মিডিয়া-ম্যান শরীফ ভাইয়ের বুদ্ধিদীপ্ত অভিনয় ও ছিল বেশ। এছাড়াও অন্যতম আকর্ষণ ছিল সকল বাচ্চাদের জন্য রং পেন্সিল বক্স গিফট। যেখানে আমাদের সবার প্রিয় সিইও মাহমুদ ভাইয়ের আট মাসের বাচ্চার পক্ষ থেকে স্বয়ং মাহমুদ ভাই গিফটি গ্রহণ করেন। এই দৃশ্যটি একপ্রকার সবাইকে আনন্দময় হাসিতে উদ্বেলিত করে তুলেছিল। এছাড়াও অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে মজার অংশ ছিল রাফেল ড্র। রাফেল ড্র এর পুরস্কার গ্রহণ করেন আমাদের সবার পরিচিত মুখ নাইমুল ভাই, মাহমুদ ভাই এবং আশ্চর্যজনকভাবে প্রথম স্থান অধিকার করেন সরোয়ার ভাই। সবশেষে সবার জন্য আস্থার পক্ষ থেকে সুস্বাদু খাবারের আয়োজন করা হয়। এর মধ্যে একটি কথা না বললেই নয়, প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর মইনুল ভাইয়ের প্রচেষ্টা, হাবিব ভাইয়ের সত্যনিষ্ঠ পরিচালনা, মামুন ও নুরুল আমিন ভাইয়ের ব্যবস্থাপনা এবং মুস্তাফিজ ভাইয়ের একাগ্রতা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। তাইতো কবিতার ছন্দে বলতে হয়,
“” আস্থার সাথে যুক্ত সবার একটাই বিশ্বাস,
যার যার তার তার নয় বরং একসাথে নিব নিঃশ্বাস !!!
ভুল করিনি আমরা কেউ আস্থাকে আপন ভেবে,
স্বার্থপরতার শিকল ভেঙ্গে আস্থা পরিবার মৃত্যু পর্যন্ত রবে। “